শাহরিয়ার মিল্টন | রবিবার, ০৫ মার্চ ২০২৩ | প্রিন্ট
শেরপুর : শেরপুরের ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠ ১০৪ বছরের পুরোনো জি.কে পাইলট হাই স্কুলের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের পুর্নমিলনী উৎসব শেষ হয়েছে। শনিবার (৪ ফেব্রুয়ারী) বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে দিনব্যাপী নানা আয়োজনের মধ্যে সকালে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার উদ্বোধন করেন স্থানীয় সাংসদ ও জাতীয় সংসদের হুইপ আতিউর রহমান আতিক। শোভাযাত্রাটি শহর প্রদক্ষিণ শেষে বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে গিয়ে শেষ হয়। এসময় বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী ও জেলা জজ আদালতের পিপি অ্যাডভোকেট চন্দন কুমার পাল, পৌর মেয়র গোলাম কিবরিয়া লিটন, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল হাসান উৎপল, আওয়ামী লীগের সাবকে সাংস্কৃতিক সম্পাদক আনিসুর রহমান, শেরপুর টাইমস সম্পাদক শাহরিয়ার মিল্টন, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক মানিক দত্ত, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মঞ্জুরুল ইসলাম সহ জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও বিদ্যালয়ের বিভিন্ন ব্যাচের প্রাক্তন শিক্ষার্থী-শিক্ষকরা উপস্থিত ছিলেন।
শোভাযাত্রা শেষে দুপুরে স্কুল হলরুমে আলোচনা সভা এবং সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে বিদ্যালয়ের ৫ শতাধিক প্রাক্তন শিক্ষার্থী অংশ নেন। পুর্নমিলনী উৎসবটি প্রায় ৪০/৫০ বছর পুরোনো ব্যাচের শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন ব্যাচের শিক্ষার্থীদের মিলন মেলায় পরিনত হয়। অনেকেই দীর্ঘদিন পর পুরোনো বন্ধু বা সহপাঠিতে দেখতে পেয়ে আবেগে জড়িয়ে ধরেন। অনেকেই আবার বিদ্যালয় ভবনের দেয়ালে দেয়ালে লেগে থাকা পুরোনো স্মৃতিচারণ করেন। শেরপুর শহরের নয়আনী বাজার এলাকার বাসিন্দা কবি ও সাংবাদিক রফিক মজিদ এ বিদ্যালয় থেকে ১৯৮৭ সালে এসএসসি পাস করেছিলেন। পুর্নমিলনী উৎসবে এসে তিনি বলেন, দীর্ঘদিন পর পুরোনো বন্ধুদের সাথে দেখা হলো, অতীত স্মৃতি নিয়ে কথা হলো। খুব ভালো লাগছে।
বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা বলেন, শেরপুরের তৎকালীন আড়াই আনী জমিদার গোপাল দাস চৌধুরী এলাকার শিক্ষার মান উন্নয়নে ১৯১৯ সালে তার বাবা গোবিন্দ কুমার চৌধুরীর নামে জি.কে পাইলট হাই স্কুলটি প্রতিষ্ঠা করেন। শেষ হলো শেরপুর জি কে স্কুলের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের পুর্নমিলনী উৎসব শাহরিয়ার মিল্টন,শেরপুর : শেরপুরের ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠ ১০৪ বছরের পুরোনো জি.কে পাইলট হাই স্কুলের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের পুর্নমিলনী উৎসব শেষ হয়েছে। শনিবার (৪ ফেব্রুয়ারী) বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে দিনব্যাপী নানা আয়োজনের মধ্যে সকালে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার উদ্বোধন করেন স্থানীয় সাংসদ ও জাতীয় সংসদের হুইপ আতিউর রহমান আতিক।
শোভাযাত্রাটি শহর প্রদক্ষিণ শেষে বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে গিয়ে শেষ হয়। এসময় বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী ও জেলা জজ আদালতের পিপি অ্যাডভোকেট চন্দন কুমার পাল, পৌর মেয়র গোলাম কিবরিয়া লিটন, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল হাসান উৎপল, আওয়ামী লীগের সাবকে সাংস্কৃতিক সম্পাদক আনিসুর রহমান, শেরপুর টাইমস সম্পাদক শাহরিয়ার মিল্টন, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক মানিক দত্ত, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মঞ্জুরুল ইসলাম সহ জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও বিদ্যালয়ের বিভিন্ন ব্যাচের প্রাক্তন শিক্ষার্থী-শিক্ষকরা উপস্থিত ছিলেন।
শোভাযাত্রা শেষে দুপুরে স্কুল হলরুমে আলোচনা সভা এবং সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে বিদ্যালয়ের ৫ শতাধিক প্রাক্তন শিক্ষার্থী অংশ নেন। পুর্নমিলনী উৎসবটি প্রায় ৪০/৫০ বছর পুরোনো ব্যাচের শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন ব্যাচের শিক্ষার্থীদের মিলন মেলায় পরিনত হয়। অনেকেই দীর্ঘদিন পর পুরোনো বন্ধু বা সহপাঠিতে দেখতে পেয়ে আবেগে জড়িয়ে ধরেন। অনেকেই আবার বিদ্যালয় ভবনের দেয়ালে দেয়ালে লেগে থাকা পুরোনো স্মৃতিচারণ করেন। শেরপুর শহরের নয়আনী বাজার এলাকার বাসিন্দা কবি ও সাংবাদিক রফিক মজিদ এ বিদ্যালয় থেকে ১৯৮৭ সালে এসএসসি পাস করেছিলেন। পুর্নমিলনী উৎসবে এসে তিনি বলেন, দীর্ঘদিন পর পুরোনো বন্ধুদের সাথে দেখা হলো, অতীত স্মৃতি নিয়ে কথা হলো। খুব ভালো লাগছে।
বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা বলেন, শেরপুরের তৎকালীন আড়াই আনী জমিদার গোপাল দাস চৌধুরী এলাকার শিক্ষার মান উন্নয়নে ১৯১৯ সালে তার বাবা গোবিন্দ কুমার চৌধুরীর নামে জি.কে পাইলট হাই স্কুলটি প্রতিষ্ঠা করেন। শেষ হলো শেরপুর জি কে স্কুলের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের পুর্নমিলনী উৎসব শাহরিয়ার মিল্টন,শেরপুর : শেরপুরের ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠ ১০৪ বছরের পুরোনো জি.কে পাইলট হাই স্কুলের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের পুর্নমিলনী উৎসব শেষ হয়েছে।
শনিবার (৪ ফেব্রুয়ারী) বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে দিনব্যাপী নানা আয়োজনের মধ্যে সকালে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার উদ্বোধন করেন স্থানীয় সাংসদ ও জাতীয় সংসদের হুইপ আতিউর রহমান আতিক। শোভাযাত্রাটি শহর প্রদক্ষিণ শেষে বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে গিয়ে শেষ হয়। এসময় বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী ও জেলা জজ আদালতের পিপি অ্যাডভোকেট চন্দন কুমার পাল, পৌর মেয়র গোলাম কিবরিয়া লিটন, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল হাসান উৎপল, আওয়ামী লীগের সাবকে সাংস্কৃতিক সম্পাদক আনিসুর রহমান, শেরপুর টাইমস সম্পাদক শাহরিয়ার মিল্টন, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক মানিক দত্ত, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মঞ্জুরুল ইসলাম সহ জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও বিদ্যালয়ের বিভিন্ন ব্যাচের প্রাক্তন শিক্ষার্থী-শিক্ষকরা উপস্থিত ছিলেন।
শোভাযাত্রা শেষে দুপুরে স্কুল হলরুমে আলোচনা সভা এবং সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে বিদ্যালয়ের ৫ শতাধিক প্রাক্তন শিক্ষার্থী অংশ নেন। পুর্নমিলনী উৎসবটি প্রায় ৪০/৫০ বছর পুরোনো ব্যাচের শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন ব্যাচের শিক্ষার্থীদের মিলন মেলায় পরিনত হয়। অনেকেই দীর্ঘদিন পর পুরোনো বন্ধু বা সহপাঠিতে দেখতে পেয়ে আবেগে জড়িয়ে ধরেন। অনেকেই আবার বিদ্যালয় ভবনের দেয়ালে দেয়ালে লেগে থাকা পুরোনো স্মৃতিচারণ করেন।
শেরপুর শহরের নয়আনী বাজার এলাকার বাসিন্দা কবি ও সাংবাদিক রফিক মজিদ এ বিদ্যালয় থেকে ১৯৮৭ সালে এসএসসি পাস করেছিলেন। পুর্নমিলনী উৎসবে এসে তিনি বলেন, দীর্ঘদিন পর পুরোনো বন্ধুদের সাথে দেখা হলো, অতীত স্মৃতি নিয়ে কথা হলো। খুব ভালো লাগছে। বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা বলেন, শেরপুরের তৎকালীন আড়াই আনী জমিদার গোপাল দাস চৌধুরী এলাকার শিক্ষার মান উন্নয়নে ১৯১৯ সালে তার বাবা গোবিন্দ কুমার চৌধুরীর নামে জি.কে পাইলট হাই স্কুলটি প্রতিষ্ঠা করেন।
Posted ১১:৩৭ | রবিবার, ০৫ মার্চ ২০২৩
Swadhindesh -স্বাধীনদেশ | admin