মোঃআওরঙ্গজেব ভূঁইয়া | রবিবার, ৩১ মার্চ ২০২৪ | প্রিন্ট
বিবৃতিতে নেতৃবন্দ আরও বলেন সিটি করপোরেশনের দাবি অনুযায়ী ৪১টি ওয়ার্ডে নিয়মমাফিক মশার ওষুধ ছিটানোর কথা বলা হলেও দৃশ্যত নগরীর অধিকাংশ এলাকায় এধরনের কার্যক্রম দৃশ্যমান হবার দৃষ্ঠান্ত নাই। বিষয়টি অনেকটাই “কাজীর গরু খাতায় আছে, গোয়ালে নাই” সেরকমই। মশক নিধন কার্যক্রমে জড়িত কর্মকর্তা ও কর্মীদের কাজের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা প্রয়োজন। কাগজে কলমে হিসাব প্রদানের পরিবর্তে সত্যিকার অর্থে তার যথাযথ বাস্তবায়ন নিশ্চিত করা দরকার।
নেতৃবন্দ আরও বলেন, মশক নিধনে গবেষনাগার স্থাপন বা ল্যাব স্থাপনের পরিবর্তে কীটতত্ত¡বিদদের সার্বিক পরামর্শে সত্যিকারের মশক নিধন কার্যক্রম পরিচালনা করা হলে অবশ্যই নগরবাসী উপকৃত হবেন। আর নিয়মমাফিক মশার ওষুধ ছিটানোর কথা বলে কোথাও ফগার মেশিন বা মশক নিধন কর্মীর দেখা মিলছে না? তাহলে গবেষনা করেও কোন কাংখিত ফলাফল আশা করা যাবে না।
মশা নিয়ন্ত্রণে চাই জনসচেতনতা সৃষ্ঠি বিষয়ে নেতৃবৃন্দ বলেন, বাসা-বাড়ি ও নির্মাণাধীন ভবনে জমে থাকা পানি, নালায় ময়লা আবর্জনা ফেলার বিষয়ে সচেতনতার পাশাপাশি আইনের সঠিক প্রয়োগ প্রয়োজন। সিটি করপোরেশনের পরিছন্ন কর্মীরা নালা নর্দমা থেকে ময়লা-আবর্জনা তুলে আবার সেখানেই নিক্ষেপন বন্ধে ব্যবস্থা গ্রহন না হবার কারনে ময়লা ও বাসায় জমে থাকা পানি থেকে মশার প্রজনন বাড়ছে। একই সাথে স্থানীয় মশক নিয়ন্ত্রন কার্যক্রমে কাউন্সিলরদের তদারকি নিশ্চিত করতে হবে।
Posted ০৯:২৩ | রবিবার, ৩১ মার্চ ২০২৪
Swadhindesh -স্বাধীনদেশ | admin