
নিজস্ব প্রতিবেদক | সোমবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৩ | প্রিন্ট
বিকেল ৩টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাষণ দেওয়ার কথা থাকলেও দুপুর ১টার মধ্যেই জনসভাস্থল খুলনা সার্কিট হাউজ মাঠে কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে গেছে। শহরের বিভিন্ন প্রবেশপথ দিয়ে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা সকাল থেকে বাসে-ট্রাকে এবং হেঁটে জনসভাস্থলে এসেছেন। নেতাকর্মীদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠেছে সভাস্থল।
সড়ক, রেল ও নৌপথে খুলনা বিভাগের ১০ জেলা এবং পার্শ্ববর্তী গোপালগঞ্জ ও পিরোজপুর জেলা থেকেও এসেছেন অসংখ্য নেতাকর্মী। লোকজন আসার সুবিধার্থে রূপসা ঘাট ও জেলখানা ঘাটে ১০টি ফেরী চালু করা হয়েছে। জনসভাটি স্মরণকালের স্মরণীয় জনসভায় রূপ নেবে বলে আশা করছেন আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা।
দূর-দূরান্ত থেকে আসা নেতাকর্মীরা দলীয় স্লোগানের পাশাপাশি দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জয়ধ্বনি করছেন।
প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ দেখা ও শোনার সুবিধার জন্য খুলনা শহরের ২৮টি পয়েন্টে এলইডি মনিটর স্থাপন করা হয়েছে। মাইক দেওয়া হয়েছে জনসভাস্থলের পার্শ্ববর্তী ৩-৪ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে। প্রধানমন্ত্রী ও জনসভার নিরাপত্তায় দায়িত্ব পালন করছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কয়েক হাজার সদস্য।
খুলনা মহানগর যুবলীগ নেতা শেখ মাসুম বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যাকে স্বচক্ষে একনজর দেখতে লাখ লাখ মানুষ ছুটে আসছেন।
জনসভায় সভাপতিত্ব করছেন খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সিটি মেয়র তালুকদার আবদুল খালেক। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখার কথা রয়েছে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের।
Posted ০৮:০১ | সোমবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৩
Swadhindesh -স্বাধীনদেশ | Athar Hossain