শুক্রবার ২৬শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৩ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শিরোনাম >>
শিরোনাম >>

জি আই পণ্যের স্বীকৃতি পেলো শেরপুরের তুলশীমালা

শাহরিয়ার মিল্টন   |   মঙ্গলবার, ৩০ মে ২০২৩ | প্রিন্ট

জি আই পণ্যের স্বীকৃতি পেলো শেরপুরের তুলশীমালা

শেরপুর : জি আই পণ্য হিসেবে শিল্প মন্ত্রণালয় কর্তৃক চুড়ান্ত অনুমোদন পেয়েছে শেরপুরের বাহারি সুগন্ধি চাল তুলশীমালা । সোমবার (২৯ মে) রাতে ডিসি শেরপুর ফেসবুক পেইজে অনুমোদনের একটি কপি পোস্ট করে এর সত্যতা নিশ্চিত করা হয়। এরপরই ওই পেইজে অভিনন্দন বার্তা জানিয়ে বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান শতশত লাইক, শেয়ার ও কমেন্ট করে চলেছেন। ডিসি শেরপুর ফেসবুক পেইজে উল্লেখ করা হয়, একটি উদ্যোগের সফল পরিসমাপ্তি ঘটতে চলেছে। আলহামদুলিল্লাহ অবশেষে জেলা প্রশাসন শেরপুরের আবেদনের প্রেক্ষিতে তুলশীমালা ধান জেলার জিআই পণ্য হিসেবে শিল্প মন্ত্রণালয় কর্তৃক চুড়ান্ত অনুমোদন পেয়েছে। সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা। এদিন কমেন্ট বক্সে তনিমা আফ্রাদ নামে একজন লেখেন, চাঁদপুরের ইলিশ, রাজশাহীর আম, দিনাজপুরের লিচু যেমন মানুষের মুখে মুখে, সেদিন খুব বেশি দূরে নয় যেদিন শেরপুরের তুলশিমালাও দেশের মানুষের মুখে মুখে থাকবে।

জেলা প্রশাসক সাহেলা আক্তারকে উদ্দেশ্য করে জিননাত শাহীদ নামে একজন লেখেন, ‘অভিনন্দন শ্রদ্ধেয় স্যার’। আপনার আন্তরিক চেষ্টা এবং কর্মপরিকল্পনায় তুলশীমালা এখন সারা দেশে পরিচিতি লাভ করবে। এটিকে জি আই পণ্যের অন্তর্ভুক্ত করার যাত্রা এবং সে প্রচেষ্টার কঠিন পথ পাড়ি দিয়ে সাফল্য অর্জন করায় অনেক অনেক অভিনন্দন। শেরপুরবাসীর জন্য অত্যন্ত গৌরবের একটি দিন। তুলশীমালার জেলা বলে সবাই শেরপুরকে একনামে চিনবে। শাহ কামাল উদ্দীন নামে অন্য একজন লেখেন, ‘আপনার চেষ্টা সফল হয়েছে। আপনার চেষ্টাতে কোনো খাদ ছিল না। শেরপুরবাসী আপনাকে চিরকাল মনে রাখবে। অভিনন্দন।’

জেলা কৃষি সস্প্রসারণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক সুকল্প দাস বলেন, জেলা প্রশাসকের ঐকান্তিক প্রচেষ্টা এবং কৃষি বিভাগের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে আজ তুলশীমালা ধান জি আই পণ্য হিসাবে স্বীকৃতি পেয়েছে। কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে এবার এক কেজির প্যাকেট হিসাবে ১১ হাজার কেজি তুলশীমালা চাল বাজারজাত করা হয়েছে। প্যাকেটে বাংলা এবং ইংরেজিতে চালের গুণাগুণ উল্লেখ করা হয়। ভবিষ্যতে এই চাল বিদেশে রফতানির লক্ষ্য নিয়ে কৃষি বিভাগ কাজ করছে। তিনি আরো বলেন, জেলার পাঁচ উপজেলায় এবার সাত হাজার হেক্টর জমিতে তুলশীমালা ধানের আবাদ করা হয়। যা থেকে ১০ হাজার মেট্রিকটন চাল পাওয়া গেছে। আর এই ধান উৎপাদনের সাথে প্রায় ৪০ হাজার কৃষক জড়িত ।

Facebook Comments Box
advertisement

Posted ১১:০০ | মঙ্গলবার, ৩০ মে ২০২৩

Swadhindesh -স্বাধীনদেশ |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

advertisement
advertisement
advertisement
Advisory Editor
Professor Abdul Quadir Saleh
Editor
Advocate Md Obaydul Kabir
যোগাযোগ

Bangladesh : Moghbazar, Ramna, Dhaka -1217

ফোন : Europe Office: 560 Coventry Road, Small Heath, Birmingham, B10 0UN,

E-mail: news@swadhindesh.com, swadhindesh24@gmail.com