| মঙ্গলবার, ২৩ অক্টোবর ২০১৮ | প্রিন্ট
২০২০ সাল থেকে শুরু হচ্ছে নতুন র্যাঙ্কিং পদ্ধতি। নতুন র্যাঙ্কিং পদ্ধতি শুরু হবে শুন্য থেকে। তাই র্যাঙ্কিং নিয়ে কিছুটা শঙ্কা প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোডের প্রধান নাজমুল হাসান পাপন।
“বিশ্বকাপের পর র্যাঙ্কিং শুন্য থেকেই শুরু হবে। মানে এখন যে র্যাঙ্কিং আছে সেটি আর থাকছে না। কিন্তু প্রথম থেকে শুরু হবে। তার মানে ২০২০ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত যারা থাকবে তাদের র্যাঙ্কিং নতুন করে শুরু হবে। এই বিষয়টি অবশ্যই চ্যালেঞ্জিং হবে আমাদের জন্য। বিষয়টি হচ্ছে কি এতদিন তো আমরা নিচে ছিলাম। মাত্রই যখন একটু উপরে উঠলাম তখনই আইন পরিবর্তন! সুতরাং অবশ্যই এটি আমাদের জন্য একটি অনেক বড় চ্যালেঞ্জ।”
২০২০ সালে নতুন র্যাঙ্কিং পদ্ধতি চালু হওয়ার পর র্যাঙ্কিং ধরে রাখাই বাংলাদেশ দলের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। এমন অবস্থায় ভাল খেলা ছাড়া আর কোনো উপায় দেখছেন না বিসিবি সভাপতি।
“এখন আমরা বেশ ভাল অবস্থানে আছি। আমাদের নিচে নামার সম্ভাবনা অনেক কম। বিশেষ করে আটের নিচে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেক কম। কারণ পয়েন্টের পার্থক্য অনেক বেশি। এটি একটি সুবিধা ছিল যে কিছুদিন আরামে থাকতে পারতাম চার পাঁচ বছরের মত কিন্তু সেটি হচ্ছে না। এখন আবার কষ্ট করে ধরে রাখতে হবে, ভাল খেলতে হবে- এছাড়া আর কোন উপায় নেই।”
আইসিসির নতুন নিয়ম অনুযায়ী ২০২০ সাল থেকে ১৩ দল হোম অ্যান্ড অ্যাওয়ে ভিত্তিতে একে অপরের বিপক্ষে সিরিজ খেলবে। এই ১৩ টি দলের মধ্যে ১২টি দলই টেস্ট স্ট্যাটাস প্রাপ্ত।
এই ১৩টি দল হলো–ভারত, অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড, পাকিস্তান, নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, শ্রীলঙ্কা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, বাংলাদেশ, আফগানিস্তান, জিম্বাবুয়ে, আয়ারল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস।
২০২২ সাল পর্যন্ত দলগুলো ১৫৬ টি ম্যাচ খেলবে। প্রত্যেক দল খেলার সুযোগ পাবে ২৪ টি করে ম্যাচ। শীর্ষ আট দল সরাসরি আগামী ২০২৩ বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করবে। আর বাকি পাঁচ দল টায়ার টু’র পাঁচ দলের সাথে বিশ্বকাপ বাছাই পর্ব খেলবে।
Posted ১৩:৪৭ | মঙ্গলবার, ২৩ অক্টোবর ২০১৮
Swadhindesh -স্বাধীনদেশ | Athar Hossain