| রবিবার, ০৩ নভেম্বর ২০১৯ | প্রিন্ট
ক্ষমতায় আসার ১৮ মাসের মাথাতেই বিক্ষোভের মুখে পড়েছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। এই বিক্ষোভকারীদের বেশিরভাগই জামিয়াত উলেমা-ই ইসলাম ফজল-উর-রেহমান এর সদস্য। এটি পাকিস্তানের সবচেয়ে বড় ইসলামী দলগুলোর একটি। ক্রিকেটার থেকে রাজনীতিতে আসা ইমরান খানের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করতে সারাদেশ থেকে এসেছেন তারা। কিন্তু যে বিষয়টি সবচেয়ে বেশি চোখে পড়ার মতো সেটি হচ্ছে এই বিক্ষোভে কোনো নারী নেই।
তবে নারীদের না থাকাটা ভুল করে হয় নি। গত সপ্তাহে এই আজাদি মার্চ বা মুক্তির বিক্ষোভের জন্য যে লিফলেট ছড়ানো হয়েছিল তাতে নারীদেরকে বিক্ষোভে না এসে বরং ঘরে থেকে রোজা রাখতে ও দোয়া করার কথা বলা হয়েছে। আর এটা কাজও করেছে।
বিবিসির উর্দু প্রতিবেদকরা জানিয়েছেন, শুক্রবার জেইউআই-এফ এর গাড়িবহরে কোনো নারী ছিল না। শুক্রবার অন্য বিরোধী দলগুলোর সাথে মিলে রাজধানীতে গণবিক্ষোভের দিনেও আরেকটি নির্দেশ জারি হওয়ার কথা শোনা গেছে। আর তা হলো, এই ঘটনার সংবাদ সংগ্রহ করতে নারী সাংবাদিকদের উপর নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে। অনেক নারী সাংবাদিক সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলেও তাদেরকে প্রবেশ করতে দেয়া হয়নি। অনেকে আবার অভিযোগ করেছেন যে, তারা এমন হয়রানির শিকার হয়েছেন যে ঘটনাস্থল ত্যাগ করা ছাড়া তাদের আর কোন উপায় ছিল না
Posted ১৪:০৮ | রবিবার, ০৩ নভেম্বর ২০১৯
Swadhindesh -স্বাধীনদেশ | Athar Hossain