একমাত্র বোরোধান হারিয়ে পাগল প্রায় একাধিক কৃষক জলভরা চোখে বলেন, পিআইসি, পাউবো এবং সরকার দলীয় কিছু অসাধু, দূর্নীতিবাজদের কারণে কোনো বছরই সরকারের বেঁধে দেওয়া সময়ে বাঁধের কাজ শুরু এবং শেষ হয়নি। এবার ও এমনটা হয়েছে ।অধিকাংশ বাঁধে নিম্ন মানের কাজ হয়েছ, যার কারণে নদীর পানি বাড়তেই অধিকাংশ বাঁধে ফাটল ও ধ্বস নেমেছে । আমরা অনেক টাকা কর্জ এবং হাওলাত করে জমি করেছি, এখন কি দিয়ে তাদের টাকা দিব এবং নিজের পরিবার নিয়ে চলব একমাত্র আল্লাহই ভালো জানেন ।
চাপতি হাওরপাড়ের কৃষক আকিক মিয়া বলেন, আমি আরেক জনের ৭কেয়ার জমিন হাজা করেছিলাম, আমি নিজে কষ্ট করেছি আরও ২২/২৩ হাজার টেকা খরচ করেছি। কালকে বৈশাখীর বান ভাঙ্গিয়া আমার হকল জমিন পানির তলে গেছেছি। আগামী এক বছর পোয়াপুরি লইয়া কিলা চলমু। আমি চাইরোবায় আন্দাইর দেখতাছি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও কাবিটা স্কীম বাস্থবায়ন ও মনিটরিং কমিটির সভাপতি মাহামুদুর রহমান মামুন বলেন, সবাই মিলে চেষ্টা করে ও বৈশাখী বাঁধ রক্ষা করা গেল না। বাঁধ ভেঙে প্রায় ৪হাজার হেক্টর জমি পানির নিচে তলিয়ে গেছে । এছাড়া তুফান খালি, বোয়ালিয়া সহ বাকি বাঁধ গুলোর এখানো ভালো । উপজেলা প্রশাসন,পাউবো এবং সর্বস্থতের জনজন সাধারণ বাঁধ রক্ষায় কাজ করছেন।