শুক্রবার ১৯শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৬ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বেগম খালেদা জিয়ার ক্ষতি হলে জনগণ আ.লীগ সরকারকে রেহাই দেবে না : বিএনপি

  |   মঙ্গলবার, ৩০ নভেম্বর ২০২১ | প্রিন্ট

বেগম খালেদা জিয়ার ক্ষতি হলে জনগণ আ.লীগ সরকারকে রেহাই দেবে না : বিএনপি

স্বাধীনদেশ অনলাইন : বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার কোনো ক্ষতি হলে জনগণ আওয়ামী লীগের সরকারকে রেহাই দেবে না বলে হুঁশিয়ার করেছেন বিএনপি নেতারা।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, “আপনারা (সরকার) বলেন, ‘আইনের কারণে বাইরে যেতে দিতে পারছি না’। কেন মিথ্যা কথা বলেন? এখানে অনেক আইনজীবী আছেন তারা বলছেন, ওই ৪০১ ধারাতে বলা আছে একমাত্র সরকার, সরকারই পারে তাঁকে বিদেশে চিকিৎসার জন্য পাঠাতে।

এখন দায়-দায়িত্ব সম্পূর্ণ আওয়ামী লীগ সরকারের, শেখ হাসিনা সরকারের। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার যদি সুচিকিৎসা না হয়, যদি তার ক্ষতি হয়, এদেশের মানুষ কোনোদিন আপনাদের রেহাই দেবে না। দায় সব আপনাদেরকে বহন করতে হবে।”

আজ মঙ্গলবার (৩০ নভেম্বর), বিকালে এক সমাবেশে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে এসব কথা বলেন তিনি।  নয়াপল্টনস্থ বিএনপি’র কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে চিকিৎসার দাবিতে বিভাগীয় সমাবেশের কর্মসূচির অংশ হিসেবে কেন্দ্রীয় এই সমাবেশ হয়।
সকাল ১১টা থেকে ঢাকা মহানগরের উত্তর-দক্ষিণের বিভিন্ন থানা থেকে নেতা-কর্মীরা এই সমাবেশে যোগ দেয়। সমাবেশ শুরু হয় দুপুর দেড়টায়, শেষে হয় সাড়ে ৪টায়।

সমাবেশের শুরুতে জাতীয়তাবাদী উলামা দলের আহবায়ক শাহ নেসারুল হক বেগম খালেদা জিয়ার আশু সুস্থতা কামনায় মোনাজাত পরিচালনা করেন। ‘মুক্তি মুক্তি মুক্তি চাই, খালেদা জিয়ার মুক্তি চাই’ শ্লোগানে শ্লোগানে হাজার হাজার নেতা-কর্মী সমাবেশস্থল মুখর করে রাখে। কাকরাইলের নাইটেঙ্গল রেস্তোরাঁ থেকে ফকিরেরপুল সড়কের দুই পাশে হাজার হাজার নেতাকর্মীর ভিড়ে তিল পরিমাণ ঠাঁই ছিলো না। রাস্তায় বসে তারা নেতাদের বক্তব্য শোনে। সমাবেশে ৪টি ছোট ট্রাকের ওপর অস্থায়ী মঞ্চ তৈরি করা হয়। দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া বিশাল আকৃতির ছবি সম্বলিত ব্যানারে লেখা ছিলো দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং অবিলম্বে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে প্রেরণের দাবিতে সমাবেশ। বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশে সুচিকিৎসার দাবিতে রাজধানী ছাড়াও ৮ বিভাগীয় শহরেও একযোগে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। কাকরাইলের নাইটেঙ্গেল রেস্তোরাঁ থেকে ফকিরেরপুল সড়কের দুই পাশে হাজার হাজার নেতা-কর্মীর ভিড়ে তিল পরিমাণ ঠাঁই ছিল না। রাস্তায় বসে তারা নেতাদের বক্তব্য শোনে। এ সমাবেশ জনসমুদ্রে রূপ নেয়।

ঢাকায় দুপুর ১টায় নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এ সমাবেশ শুরুর কথা থাকলেও সকাল নয়টা থেকেই খন্ড খন্ড মিছিল নিয়ে নেতা-কর্মীরা সমাবেশস্থলে হাজির হতে থাকে। বিএনপি ও অঙ্গ এবং সহযোগী সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতাদের পাশাপাশি ঢাকা মহানগরের বাইরেও সাংগঠনিক জেলা ঢাকা জেলা, নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর, গাজীপুর জেলা ও মহানগর, মানিকগঞ্জ, টাঙ্গাইল, নরসিংদী ও মুন্সীগঞ্জ জেলা থেকে বাস ও ট্রেনযোগে নেতাকর্মীরা এ সমাবেশে যোগ দেয়।

সভাপতির বক্তব্য দেয়ার সময় আমান উল্লাহ আমান বলেন, আমরা আহ্বান করেছিলাম সমাবেশ; হয়ে গেছে মহাসমাবেশ। লাখো নেতাকর্মীর অংশগ্রহণে এ মহাসমাবেশ নয়াপল্টন ছাড়িয়ে মালিবাগ, মতিঝিল শাপলা চত্বর, পুরানা পল্টন এবং মৎস্যভবন ছাড়িয়েছে। আমরা মনে করি এটা বেগম খালেদা জিয়ার জন্য আল্লাহর রহমত।

বসুন্ধরার এভারকেয়ার হাসপাতালে লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সর্বশেষ শারীরিক অবস্থা তুলে ধরে মির্জা ফখরুল জানান, গতকালও তাঁর রক্তক্ষরণ হয়েছিলো। তবে চিকিৎসকরা আপ্রাণ চেষ্টা করে তা বন্ধ করতে সমর্থ হয়েছেন।

তিনি বলেন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন। সোমবার রাত ১২টায় ডা. জাহিদ (এজেডএম জাহিদ হোসেন) আমাকে টেলিফোন করলেন, আপনি এখনই চলে আসুন হাসপাতালে। আমি রাতেই হাসপাতালে গেলাম। গিয়ে দেখি আমাদের যে সমস্ত চিকিৎসক তার চিকিৎসা করছেন প্রায় ১০ জন। তারা বসে আছেন। প্রত্যেকেই বলা যেতে পারে অত্যন্ত উদ্বিগ্ন-চিন্তিত। আমি ভয় পেয়ে গেলাম। কি হয়েছে? তারা বললেন, আমরা যেটা আশঙ্কা করেছিলাম, যেটা ভয় পাচ্ছিলাম- আমরা বলেছিলাম যেকোনো সময় আবার রক্তক্ষরণ হতে পারে কালকে আবার রক্তক্ষরণ হয়েছে। আল্লাহর অশেষ রহমত আমাদের সেই চিকিৎসকদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে গত তিনটা সংকট যেভাবে পার হয়েছেন গতকাল রাতেও সেই সংকট থেকে উত্তরণ ঘটাতে সক্ষম হয়েছেন। একজন সংগ্রামী মহিলা দেশনেত্রী তিনি মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন, অসুখের সঙ্গেও পাঞ্জা লড়ছেন।

তিনি বলেন, আল্লাহর অশেষ রহমত যে, সকালে উঠে আমি আবার ডা. জাহিদকে জিজ্ঞাসা করলাম তিনি আমাকে জানালেন, ম্যাডাম এখন আগের চেয়ে অনেকটা ভালো। এই ভালো ডাক্তাররা বলেছেন ভালো নয়। কারণ তারা পরিষ্কার করে বলেছেন যে, তাঁর যে অসুখ সেই অসুখের চিকিৎসা এখন আর এখানে নেই। এই চিকিৎসা করতে হলে তাঁকে অবশ্যই বিদেশে উন্নত চিকিৎসা কেন্দ্রে পাঠাতে হবে। সেখানে উন্নত চিকিৎসা সম্ভব।

গত ১৩ নভেম্বর থেকে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া বসুন্ধরার এভারকেয়ার হাসপাতালে সিসিইউতে চিকিৎসাধীন আছেন। তিনি লিভার সিরোসিস রোগে ভুগছেন। বেগম খালেদা জিয়ার জন্য গঠিত মেডিকেল বোর্ড অবিলম্বে তাঁকে সুচিকিৎসার জন্য বিদেশ উন্নত সেন্টারে নেয়ার সুপারিশ করেছে। এই সুপারিশের ভিত্তিতে বেগম খালেদা জিয়ার ছোট ভাই শামীম এস্কান্দার ইতিমধ্যে সরকারের কাছে আবেদন করেছেন। তবে সেই আবেদনের এখনো কোনো সুরাহা হয়নি।

পরাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্য প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রী বলেছেন, আমরা বেগম খালেদা জিয়ার কাগজপত্র বিদেশে পাঠিয়েছি। কাদের সামনে বলছেন? কূটনীতিকদের সামনে, বিভিন্ন রাষ্ট্রদূতদের সামনে। কেনো বলছেন? বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকরা, রাষ্ট্রদূতরা ইতিমধ্যে চাপ সৃষ্টি করেছে সরকারের ওপরে যে, বেগম খালেদা জিয়াকে বাইরে পাঠাও চিকিৎসার জন্যে। তার প্রমাণ আপনারা দেখেন। এই সরকারকে গণতান্ত্রিক সমস্ত দেশগুলোর সম্মেলন হচ্ছে সেখানে বাংলাদেশের নাম নেই। কেনো? বাংলাদেশ এখন আর গণতন্ত্রের দেশ নেই। শেখ হাসিনার অধীনে, এই সরকারের অধীনে নির্যাতন-নিপীড়নের কারণে, তাদের কর্তৃত্ববাদের, স্বৈরাচারের কারণে আজকে এই দেশ পুরোপুরিভাবে একটা কর্তৃত্ববাদী, ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসকদের সম্পর্কে সরকারের এক মন্ত্রীর বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, কি দুর্ভাগ্য আমাদের, কি জাতি আমরা, আমরা এমন একটা সরকার পেয়েছি জোর করে ক্ষমতা দখল করে আছে। একজন মন্ত্রী বলছেন, ডাক্তার সাহেবকে বিএনপি যা বলতে বলেছে তারা তাই বলছেন। ধিক্কার দেই, ধিক্কার দেই আমি সেই মন্ত্রীকে। এভাবে বিদ্রুপ করে কথা বলেন।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, প্রত্যেকটি মানুষ বাংলাদেশে এমন কোনো মানুষ নাই যে, তারা চায় না বেগম খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা হোক। আমাদের এখানে যেসব লোকজন আসছেন, আমার ডানে একজন রোজা রাখছে, নামাজ পড়ছে যে, আল্লাহ তাঁর হায়াত বাড়িয়ে দাও, তিনি যেন আমাদের মাঝে ফিরে আসতে পারেন। এই যে কোটি কোটি মানুষের আহজারি, এই যে কোটি কোটি মানুষের ফরিয়াদ আল্লাহ কাছে নিশ্চয়ই পৌঁছাচ্ছে। তিনি নিশ্চয়ই বেগম খালেদা জিয়াকে সুস্থ করবেন, আবার আমাদের মাঝে ফিরিয়ে আনবেন। আসুন আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ হই। বিশেষ করে আমার তরুণ ছাত্র যুবক ভাইদের কাছে আহবান করতে চাই- এদেশের কোনো পরিবর্তন হয়নি তরুণদের অংশগ্রহণ ছাড়া। তোমাদের জেগে উঠতে হবে, তোমাদেরকে উঠে দাঁড়াতে হবে। মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য, ভোটের অধিকার আদায়ের জন্য, গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে আনার জন্য, দেশনেত্রীর মুক্তির জন্য আমাদেরকে সকলকে উঠে দাঁড়াতে হবে। আন্দোলন, আন্দোলনের মধ্য দিয়ে এই সরকারকে সরাবো এবং দেশনেত্রীকে মুক্ত করব।

শুরু হয়েছে পতন এমন মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, নির্বাচন ব্যবস্থা সম্পূর্ণ ধ্বংস। আজকে পত্রিকাতে দেখবেন এক হাজারটা ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন হয়েছে। দেখেন শুরু হয়েছে পতন। অর্ধেকের বেশি হেরে গেছে আওয়ামী লীগ।

বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেন, পুলিশ ব্যারাকে রাখুন। পুলিশ ছাড়া আসুন আওয়ামী লীগ-বিএনপি খেলা হবে। নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে এত ভয় পান কেন? এই সরকার নাকি রোলমডেল। তবে এই সরকার কর্তৃত্ববাদের রোলমডেল। পৃথিবীতে সামরিক সরকার গণতন্ত্র হত্যা করে আর বাংলাদেশে গণতন্ত্র হত্যা করেছিল আওয়ামী লীগ। এই গণতন্ত্র ফিরিয়ে দিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান। বেগম খালেদা জিয়া সংসদীয় গণতন্ত্র ফিরিয়ে দিয়েছিলেন। গণতন্ত্রকে ভালবাসেন বলেই আজ বেগম খালেদা জিয়া কারাগারে।

তথ্যমন্ত্রী বক্তব্যের সমালোচনা করে বিএনপি স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য বেগম সেলিমা রহমান বলেন, আমরা বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে রাজনীতি করছি না। আমরা শুধু তাঁর চিকিৎসা চাই। দেশবাসীকে বলব, আপনারা আপনাদের গণতন্ত্রের নেত্রীকে রক্ষা করেন, জেগে উঠুন।

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বলেন, এই সরকার বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দেবে না। তাই এই সরকারের পতন ঘটাতে হবে। এ জন্য আমাদের জিয়াউর রহমানের পথ ধরে আরেকটি মুক্তিযুদ্ধ করতে হবে। এজন্য তরুণ যুবকদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে রাজপথে নামতে হবে। বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর বলেন, শেখ হাসিনার কোনো দয়াময়া নেই, মানবতা ও গণতন্ত্র ওনার কিছু নেই। উনি পারেন ষড়যন্ত্র করতে। এ প্রধানমন্ত্রী মইনউদ্দিন-ফখরুদ্দিন সরকারের সঙ্গে ষড়যন্ত্র করে ক্ষমতা দখল করে রেখেছে।

বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহবায়ক আমান উল্লাহ আমানের সভাপতিত্বে এবং সদস্য সচিব আমিনুল হক ও দক্ষিণের সদস্য সচিব রফিকুল ইসলাম মজনুর সঞ্চালনায় সমাবেশে আরো বক্তব্য রাখেন বিএনপির অ্যাডভোকেট আহমেদ আজম খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আবদুস সালাম, শাহিদা রফিক, অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার, আবদুল হাই, আফরোজা খানম রীতা, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবীর খোকন, বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী অ্যাডভোকেট শামছুুর রহমান শিমুল বিশ^াস, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক কামারুজ্জামান রতন, স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মীর সরফত আলী সপু, বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক সালাহউদ্দিন আহমেদ, ঢাকা জেলা বিএনপির সভাপতি দেওয়ান মো. সালাহউদ্দিন, বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন সরকার, বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ, নির্বাহী কমিটির সদস্য তাবিথ আউয়াল, যুবদলের সভাপতি সাইফুল আলম নিরব, সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু, শ্রমিক দলের সভাপতি আনোয়ার হোসেইন, মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস, মুক্তিযোদ্ধা দলের সাধারণ সম্পাদক সাদেক আহমেদ খান, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক আবদুল কাদির ভুঁইয়া জুয়েল, কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুল, জাসাসের সদস্য সচিব জাকির হোসেন রোকন, তাঁতী দলের আহবায়ক আবুল কালাম আজাদ, ছাত্রদলের সভাপতি ফজলুর রহমান খোকন, সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন শ্যামল প্রমুখ ।

Facebook Comments Box
advertisement

Posted ২২:২১ | মঙ্গলবার, ৩০ নভেম্বর ২০২১

Swadhindesh -স্বাধীনদেশ |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

advertisement
advertisement
advertisement
Advisory Editor
Professor Abdul Quadir Saleh
Editor
Advocate Md Obaydul Kabir
যোগাযোগ

Bangladesh : Moghbazar, Ramna, Dhaka -1217

ফোন : Europe Office: 560 Coventry Road, Small Heath, Birmingham, B10 0UN,

E-mail: news@swadhindesh.com, swadhindesh24@gmail.com