| বৃহস্পতিবার, ১৭ মে ২০১৮ | প্রিন্ট
ডেস্ক রিপোর্ট : বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও তথ্য সংঘ দিবস আজ। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য‘ সবার জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ইতিবাচক ব্যবহারের সুযোগ সৃষ্টি।’
বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে তথ্যপ্রযুক্তি ও টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নয়ন ও অগ্রগতির অন্যতম প্রধান মাধ্যম। টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা ভৌগোলিক সীমারেখা অতিক্রম করে জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে বিশ্ববাসীকে এক কাতারে শামিল করেছে। এর গুরুত্ব অনুধাবনেই দিবসটি বিশ্বব্যাপী পালিত হচ্ছে।
দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী প্রদান করেছেন।
প্রদত্ত বাণীতে রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ বলেন, ‘প্রযুক্তির ক্রমবিকাশের পথ ধরে আমরা এখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার যুগে প্রবেশ করেছি। আমাদের নিত্যদিনের অনুসঙ্গ স্মার্টফোন থেকে শুরু করে কলকারখানা, যোগাযোগ ব্যবস্থা প্রতিটি ক্ষেত্রে আজ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার একচ্ছত্র আধিপত্য। তাই মানুষের কল্যাণে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার যুগোপযোগী ব্যবহার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
আবদুল হামিদ বলেন, ‘মহাকাশে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ উৎক্ষেপণের মাধ্যমে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিতে নতুন মাত্রা সংযোজিত হচ্ছে। প্রযুক্তি প্রতিনিয়ত উন্নত থেকে উন্নততর হচ্ছে।’
প্রদত্ত বাণীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘সরকার গত সাড়ে নয় বছরে টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তির সুফল দেশের প্রতিটি প্রান্তে পৌঁছে দিতে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করেছে।’
ইন্টারনেট ডেনসিটি বৃদ্ধি, সাবমেরিন ক্যাবলের ক্যাপাসিটি বৃদ্ধি, নতুন সাবমেরিন ক্যাবল স্থাপনসহ টেলিযোগাযোগ খাতের সেবাসমূহ আধুনিক ও যুগোপযোগী করা হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তথ্যপ্রযুক্তিবান্ধব নীতি প্রণয়ন করা হয়েছে। দেশের ৯৯ ভাগ এলাকা এখন মোবাইল নেটওয়ার্কের আওতায় এসেছে। দেশে ফোর-জি প্রযুক্তির নেটওয়ার্ক চালু করা হয়েছে। ‘বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১’ টেলিযোগাযোগ খাতের যুগান্তকারী উন্নয়ন ঘটাবে।
Posted ১৪:১০ | বৃহস্পতিবার, ১৭ মে ২০১৮
Swadhindesh -স্বাধীনদেশ | Athar Hossain