করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে গত ২৬ মার্চ থেকে দেশে সাধারণ ছুটি চলছে। সাত দফায় ছুটি বাড়িয়ে ঘোষিত সে ছুটি চলছে ৩০ মে পর্যন্ত। এরপর নতুন করে ছুটি আরও বাড়বে কি না সে বিষয়ে দেশের করোনা পরিস্থিতি এবং বিশ্বের বিভিন্ন দেশের পরিস্থিতি বিবেচনায় ঈদের পর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, এবার কী হবে সেটি এখনো বলা যাচ্ছে না। ইউরোপ তো ইতিমধ্যে খুলে দিচ্ছে। বাংলাদেশে ছুটির বিষয়ে ২৮ মের দিকে হয়তো সিদ্ধান্ত হবে। আলাপ-আলোচনা করে সিদ্ধান্ত হবে।

সর্বশেষ ছুটির প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সাধারণ ছুটিকালীন কেউ কর্মস্থল ত্যাগ করতে পারবেন না। এ ছাড়া ছুটির সময় জনসাধারণ ও সব কর্তৃপক্ষকে অবশ্যই স্বাস্থ্য বিভাগের জারি করা নির্দেশনা কঠোরভাবে মেনে চলতে হবে।

পণ্য পরিবহনের কাজে নিয়োজিত যানবাহন (ট্রাক, লরি, কার্গো ভেসেল ইত্যাদি) ছাড়া অন্যান্য গণপরিবহন, যাত্রীবাহী নৌযান ও যাত্রীবাহী ট্রেনও বন্ধ থাকবে।

তবে জরুরি সেবা ও গণমাধ্যমসহ কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান ছুটির বাইরে আছে।

ইতোমধ্যে দোকানপাট, তৈরি পোশাক কারখানাসহ কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার শর্ত সাপেক্ষে খুলে দেওয়া হয়েছে। ব্যাংকও চালু আছে। অফিসও প্রয়োজনে খোলা রাখা যাচ্ছে। বাংলাদেশ জার্নাল