| বৃহস্পতিবার, ১৭ মে ২০১৮ | প্রিন্ট
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেছেন, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জামিন-মুক্তির বিষয়ে রাজনৈতিক প্রক্রিয়া বা রাজনৈতিক অভিসন্ধি আছে এটি আরো কিছু বিষয় নিয়ে প্রমাণিত, বিষয়গুলো অভূতপূর্ব, কালক্ষেপণ।
এসময় তিনি বলেন, আমি একজন আইনজীবী হিসেবে বলছি, গত ৫০ বছরের ইতিহাসে ৫ বছর সাজা হয়েছে। কিংবা ১০ বছর সাজা হয়েছে, এমন কোনো আসামি হাইকোর্টে গিয়ে জামিন পায়নি এমন কোনো উদাহরণ নাই। এই বিষয়গুলো সিনিয়র আইনজীবী ড. কামাল হোসেন এবং ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ তারাও মিডিয়ায় বলেছেন, যারা বিএনপির দল ভূক্ত না।
বেগম জিয়া জামিন পাওয়া নিয়ে যখন এটি বাতিল করলো তখন একের পর এক শুনানী, সর্বোচ্চ আদালতের এরকম লম্বা তারিখের পর শুনানী তার পর আবার শুনানী। আরেক দিকে নিম্ন আদালতে যে মামলাগুলো রয়েছে বেগম জিয়ার বিরুদ্ধে সে মামলাগুলোতে জামিনের শুনানী হয়। কিন্তু জামিনের কোনো আদেশ হয় না। সেখানে দুই মাস পরে অথবা দেড় মাস পরে তারিখ দেওয়া হয়।
এসম তিনি বলেন, আরাফাত রহমান কোকোর মরদেহ যখন বাংলাদেশে আসলো তখন বেগম জিয়া তখন বালুর ও রর্ডের ট্রাক, র্যাব, পুলিশ ও বিজিবি’র মধ্য দিয়ে গৃহ বন্দি। কোকোর মরদেহ যখন ৯২ দিনের মাথায় তার মরদেহ আসলো। প্রধানমন্ত্রী তার সাথে দেখা করতে গিয়েছিল কিন্তু তিনি সক্ষম হননি। তিনি বিক্ষুব্ধ ও কষ্ট পেয়েছেন। ফেরার পথে তিনি যখন গণভবন পর্যন্ত ফেরৎ আসতে পারেননি। এর মধ্যেই দেশের সকল টেলিভিশনের ব্রেকিং নিউজে দেখায় যে কুমিল্লা সহ বিভিন্ন জায়গায় ৮টি বাস পুড়ানোর অভিযোগ মামলা দায়ের করা হয়েছে তার নামে।
অন্য দিকে তারেক রহমানের যে মানি লন্ডারিংয়ের মামলায় খালস দিয়েছিলেন বেকসুর। সে বিচারে এখনও তার পরিবারসহ নিরাপত্তার কারণে বর্তমানে দেশের বাহিরে অবস্থান করছে। তাকে যখন ধরতে পারলো না তখন তার চাকরি চলে গেল এবং দুদকের পক্ষ থেকে এখন অনুসন্ধান চলছে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে। সূত্র : যমুনা টিভি
Posted ১৩:৫১ | বৃহস্পতিবার, ১৭ মে ২০১৮
Swadhindesh -স্বাধীনদেশ | Athar Hossain