| রবিবার, ১৭ জুন ২০১৮ | প্রিন্ট
মানুষের সবচেয়ে আপন মানুষগুলোর অন্যতম বাবা। জন্মের পর থেকে বাবার ছায়ায় পরিণত হয় শিশুটি। শাসন আর স্নেহের যৌথ বেড়াজালে শিখে উদারতা, ভালোবাসা আর লড়াই করার মন্ত্র। সব ঝঞ্ঝাট আর ঝড় থেকে সন্তানকে আগলে রাখেন বাবা। কিন্তু নিজের শেষ বয়সে কেমন আছেন এ বাবা? তারই উত্তর খোঁজার চেষ্টা করা হয়েছে এই প্রতিবেদনে।
বাবার হাত বড্ড বেশি নির্ভরতার। কখনো সবুজাভ উর্বর ফসলী জমিন, আবার কখনো দুহাত ছড়ানো উদার আকাশ। তার সুবিশাল ছায়ায় বেড়ে উঠে সন্তান, তৈরি হয় বর্তমান আর ভবিষ্যতের পথ চলার মসৃণ রাজপথ।
জীবনের নানা মোড় পেরিয়ে এই বাবাও এক সময় হয়ে পড়েন নিঃসঙ্গ সারথি। জীবন, জীবিকা কিংবা সাংসারিক নানা জটিলতায় দূরে যেতে যেতে সন্তান চলে যায় বহুদূর। অপেক্ষার অষ্টপ্রহর জুড়ে তখন শুধু সন্তানের স্মৃতির আনাগোনা। নেপথ্যে বাজে দীর্ঘশ্বাসের সাতকাহন।
বৃদ্ধাশ্রমে থাকা একজন বলেন, আমার দুই মেয়ে দেশের বাইরে থাকে। একজন লন্ডনে এবং আরেকজন সৌদি আরব। এছাড়া আরও দুই মেয়ে দেশেই থাকে। তবে তারা কেউই আমার খোঁজ নেন না।
এটা হয়তো সব বাবা আর সন্তানের গল্প নয়। তবু যে সব বাবাদের গল্প, তাদের জীবনের কঠিন বাস্তবতার সমীকরণ থেকে যায় আফসোসের বৃত্তেই।
আজ বিশ্ব বাবা দিবস। জুন মাসের তৃতীয় রোববার প্রতি বছর বিশ্বের ৫২টি দেশে দিবসটি পালিত হয়। এ বছর তৃতীয় রোববার হিসেবে ১৭ জুন পালিত হচ্ছে দিবসটি। সূত্র: সময় টিভি
Posted ১৩:১১ | রবিবার, ১৭ জুন ২০১৮
Swadhindesh -স্বাধীনদেশ | Athar Hossain