বৃহস্পতিবার ১৮ই এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৫ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শিরোনাম >>
শিরোনাম >>

ওমিক্রনের জন্য আলাদা টিকার দরকার নেই: গবেষণা

  |   শনিবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২২ | প্রিন্ট

ওমিক্রনের জন্য আলাদা টিকার দরকার নেই: গবেষণা

করোনাভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রন ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বজুড়ে। দ্রুত গতিতে ছড়িয়ে পড়া ভাইরাসের এই রূপ নিয়ে বিশেষজ্ঞরাও চালিয়ে যাচ্ছেন নানা গবেষণা।

করোনার এই নতুন রূপ ডেল্টার তুলনায় কম সক্রিয় হলেও অনেক বেশি সংক্রামক বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। তবে এর উপসর্গ আগের চেয়ে অনেকটাই মৃদু।

সম্প্রতি এক গবেষণায় উঠে এসেছে, মডার্নার তৈরি বুস্টার ডোজ বানরের শরীরে যে ধরনের রোগ প্রতিরোধব্যবস্থা তৈরি করে, ঠিক একই ধরনের রোগ প্রতিরোধব্যবস্থা তৈরি করে করোনার সাধারণ টিকাও।

 

মার্কিন গণমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, এ গবেষণা থেকে এই ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে, ওমিক্রনের জন্য আলাদাভাবে টিকার বুস্টার ডোজের প্রয়োজন নেই।

গত সপ্তাহে মানবদেহে ওমিক্রনের জন্য তৈরি বুস্টার ডোজের পরীক্ষা চালিয়েছে ফাইজার-বায়োএনটেক ও মডার্না। এরপর এমন তথ্য জানালেন গবেষকেরা; যদিও গবেষণাটি এখনো প্রকাশিত হয়নি।

এদিকে, মানবদেহে ওমিক্রনের জন্য তৈরি বুস্টার ডোজের যে পরীক্ষা চালানো হচ্ছে, সেই পরীক্ষার প্রতিবেদনকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। কারণ এই বুস্টার ডোজ দেওয়ার পর রোগ প্রতিরোধব্যবস্থার কী হয় এবং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কমে যায় কি না, এটা জানতে অপেক্ষা করছেন গবেষকেরা।

বানরের ওপর যে গবেষণা চালানো হয়েছে, তার নেতৃত্ব দিয়েছেন ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব অ্যালার্জি অ্যান্ড ইনফেকশাচ ডিজিজের সেলুলার ইমিউনোলজি বিভাগের প্রধান রবার্ট সেডার।

তিনি জানান, ওমিক্রন ঠিক ইনফ্লুয়েঞ্জা নয়। এটি এখনো ইনফ্লুয়েঞ্জার পর্যায়ে নেমে আসেনি যে টিকায় পরিবর্তন আনতে হবে।

সেডার বলেন, ওমিক্রনের জন্য আলাদা টিকার দরকার নেই। তবে এই ধরন যদি প্রভাব বিস্তারকারী হিসেবে রয়ে যায় এবং এই ওমিক্রন থেকে পরিবর্তিত হয়ে নতুন ধরন তৈরি হয়, তবে টিকায় পরিবর্তন আনতে হতে পারে।

এ গবেষণায় উঠে এসেছে, করোনার টিকার তৃতীয় ডোজ শুধু ভাইরাস প্রতিরোধী অ্যান্টিবডি পরিমাণই বাড়াচ্ছে না; করোনার নতুন ধরনগুলো প্রতিরোধ করতেও অ্যান্টিবডিকে এগিয়ে দেয়।

মূলত করোনার প্রভাব শ্বাসযন্ত্র ও ফুসফুসের উপরে সবচেয়ে বেশি পড়ে। তবে বর্তমান করোনা পরিস্থিতি ফুসফুসের উপর কম প্রভাব ফেলায় হাসপাতালগামী আক্রান্তের সংখ্যা অনেক কম।

Facebook Comments Box
advertisement

Posted ০৭:৫৬ | শনিবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২২

Swadhindesh -স্বাধীনদেশ |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

advertisement
advertisement
advertisement

এ বিভাগের আরও খবর

Advisory Editor
Professor Abdul Quadir Saleh
Editor
Advocate Md Obaydul Kabir
যোগাযোগ

Bangladesh : Moghbazar, Ramna, Dhaka -1217

ফোন : Europe Office: 560 Coventry Road, Small Heath, Birmingham, B10 0UN,

E-mail: news@swadhindesh.com, swadhindesh24@gmail.com