১৮ দলীয় জোট সিলেট মহানগর আহবায়ক ও মহানগর বিএনপির সভাপতি আলহাজ্ব এম. এ হক বলেছেন, বর্তমান সরকার নিজেদের ফ্যাসিবাদী রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার জন্য জনগনের জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে। জনগনের ভোটের অধিকার হরণ করে ভিন্নপথে ক্ষমতায় যেতে সরকার পাতানো নির্বাচন করে দেশকে সংঘাতের দ্ধারপ্রান্তে নিয়ে যাচ্ছে। বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের উপর বর্বর নির্যাতন কোন সভ্য সরকারের কাজ হতে পাারেনা।

গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারের দাবীতে দেশপ্রেমিক জনতার চলমান আন্দোলন দমন করতে সরকার হামলা, মামলা, নির্যাতন-নিপীড়নের ধৈর্য্যরে চূড়ান্ত সীমা অতিক্রম করে চলেছে। সরকারের কোন ষড়যন্ত্রই সফল হবে না। গনতন্ত্র বিনাশী আওয়ামী সরকারের একতরফা প্রহসনের নির্বাচন দেশপ্রেমিক জনতা প্রতিহত করবেই।

গতকাল সোমবার ১৮ দলীয় জোট ঘোষিত ৫ম বারের মত টানা অবরোধ কর্মসূচির ৩য় দিনে সিলেটের রাজপথ, সড়ক পথ ও রেলপথ অবরোধ করেন ১৮ দলীয় জোট সিলেট জেলা ও মহানগরের নেতাকর্মীরা। অবরোধ চলাকালে নগরীর হুমায়ুন রশিদ চত্বরে বিশাল মিছিল শেষে বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করেন ১৮ দলীয় জোট নেতৃবৃন্দ।

বিক্ষোভ সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে আলহাজ্ব এম. এ হক  উপরোক্ত কথা বলেন। সমাবেশে বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ডা: শাহরিয়ার হোসেন চৌধুরী, জেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি ও জেলা ১৮ দলীয় জোটের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সবেক এমপি দিলদার হোসেন সেলিম, মহানগর সিনিয়র সহ-সভাপতি নাসিম হোসাইন, সহ-সভাপতি বদরুজ্জামান সেলিম, জেলা দক্ষিণ জামায়াতের নায়েবে আমীর অধ্যক্ষ আব্দুল হান্নান, জেলা দক্ষিণ জামায়াতের সেক্রেটারী ও সিলেট জেলা ১৮ দলের জোটের সদস্য সচিব মুক্তিযোদ্ধা মতিউর রহমান, মহানগর জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারী মো: ফখরুল ইসলাম, মহানগর যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির শাহীন ও আজমল বখ্ত চৌধুরী সাদেক, জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আলী আহমদ, মহানগর সাংগঠনিক সম্পাদক পানেল মেয়র রেজাউল হাসান কয়েস লোদী, দক্ষিণ সুরমা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা দক্ষিণ জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারী মাওলানা লোকমান আহমদ, সিলেট জেলা যুবদলের সভাপতি আব্দুল মান্নান ও সাধারণ সম্পাদক মামুনুর রশীদ মামুন, মহানগর জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারী মাওলানা সোহেল আহমদ ও  মোঃ শাহজাহান আলী, মহানগর মুক্তিযোদ্ধা দলের আহ্বায়ক সালেহ আহমদ খসরু, মহানগর বিএনপির সহ-দপ্তর সম্পাদক মাহবুব কাদির শাহী, বিএনপি নেতা কামাল মিয়া, এমদাদ হোসেন চৌধুরী, জামায়াত নেতা মাওলানা মুজিবুর রহমান, মাওলানা আব্দুল মুকিত, আব্দুল্লাহ আল মুনিম, হাফিজ মশাহিদ আহমদ, চৌধুরী আব্দুল বাছিত নাহির, সদর দক্ষিণ বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামীম আহমদ, দক্ষিণ সুরমা থানা জামায়াত সেক্রেটারী সাব্বির আহমদ, সহ-সেক্রেটারী রেহান আহমদ হারিছ, জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ সাফেক মাহবুব, মহানগর সাধারন সম্পাদক নুরুল আলম সিদ্দিকী খালেদ, সহ-সভাপতি সালাউদ্দিন মামুন, মহানগর শিবিরের সাংগঠনিক সম্পাদক মাসুক আহমদ, জেলা ও মহানগর ছাত্রদল নেতা আহমদ চৌধুরী ফয়েজ, সালেহ আহমদ খান, কাজী মেরাজ, বিএনপি নেতা ডা: আশরাফ আলী, আব্দুস সাত্তার, মিফতাহ সিদ্দিকী, আফজাল উদ্দিন, আবুল কালাম, সৈয়দ বাবুল হোসেন, দুলাল আহমদ, নুরুল ইসরাম নুরু, লায়েছ আহমদ, কবির আহমদ, শামীম মজুমদার, মুকুল মোর্শেদ, শেখ ইলিয়াস আলী, কয়েস আহমদ সাগর, ফিরোজ আহমদ, মঈনুল হক স্বাধীন,  যুবদল নেতা শাহ মাহমুদ আলী, আমিনুর রহমান শোয়েব, মোস্তাক আহমদ, নোমান আহমদ, এমএ লতিফ, এমএ রহিম, ছাত্রদল নেতা অর্জুন ঘোষ, লোকমান আহমদ, নজরুল ইসলাম,বেলায়েত হোসেন মোহন, দেওয়ান আরাফাত চৌধুরী জাকির, জাহেদ আহমদ তালুকদার, মির্জা স¤্রাট, মোস্তাকুর রহমান রুমন,আব্দুল হাসিব, সোহেল আহমদ, আবু সাঈদ মোহামম্মদ তায়েফ, এসএম সেফুল, জাবের আহমদ, লিটন আহমদ, পারভেজ আহমদ জুয়েল, আলী আকবর রাজন, মিজানুর রহমান মিজান, নাজিম উদ্দিন, তারেক আহমদ, মাসুম পারভেজ, সোহেল ইবনে রাজা, সুমন আহমদ বিপ্লব, জাবেদ আহমদ, শাহজাহান আহমদ সাগর, সামসুদ্দিন শুভ প্রমূখ।