নিজস্ব প্রতিবেদক | মঙ্গলবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৩ | প্রিন্ট
তিনি বলেন, ডিএনসিসির ৩৭টি মার্কেটে বৈধ দোকানের চেয়ে অবৈধ দোকান বেশি। এতে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটছে। কোনো ফাকাঁ জায়গা নেই। যেখান দিয়ে মানুষ হাঁটাচলা করবে এবং ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি যাবে, সেখানেও দোকান তৈরি করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট পুনঃনির্মাণের কাজ দ্রুত শুরু হয়েছে জানিয়ে মেয়র বলেন, মার্কেটটি করে দিলে আবার আগুল লাগলে তখন কি হবে। এজন্য ডিএনসিসির সংশ্লিষ্ট সবাইকে ফায়ার ডিল করতে বলেছি। পাশাপাশি সব মার্কেটে আগুন নেভানোর ব্যবস্থা করতে বলেছি। সব বাসাবাড়িতে ফায়ার ডিল করতে হবে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, স্থানীয় সংসদ সদস্য সাদেক খান বক্তব্য দেন।
গত ১৪ সেপ্টেম্বর ভোররাতে কৃষি মার্কেটে আগুন লাগে। আগুনে কৃষি মার্কেটের ‘খ’ ব্লকের ১৩১টি আর ‘গ’ ব্লকের ১১২টি দোকানের সবকটিই ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
২৩ অক্টোবর এই মার্কেট পরিদর্শনে যান ডিএনসিসি মেয়র আতিকুল ইসলাম। তখন তিনি ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সভা করেন। এ সময় ব্যবসায়ীরা আগের মতোই টিনশেড মার্কেটের দাবি করেন।
ডিএনসিসির প্রকৌশল দপ্তর সূত্র জানায়, নতুন মার্কেট তৈরিতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৬ কোটি টাকা। তিন কোটি টাকা মার্কেট নির্মাণ এবং নগদ ১ কোটি টাকা ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের সাময়িক পুঁজি হিসেবে অনুদান দেওয়া হবে। বাকি ২ কোটি টাকা দেবে ত্রাণ মন্ত্রণালয়। আর মার্কেটটি আগের চেয়ে অন্তত এক ফুট উঁচু করা হবে। তিন দিকে ইটের দেয়াল থাকবে, এক পাশে খোলা জায়গা। সামনের পার্কিংয়ের জায়গায় পানি সংরক্ষণ ও অগ্নিনির্বাপণ সরঞ্জাম রাখার ব্যবস্থা থাকবে।
Posted ০৮:৫০ | মঙ্গলবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৩
Swadhindesh -স্বাধীনদেশ | Athar Hossain